বুধবার (১৩ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ প্রতিবাদ জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, পম্পেও বলেছেন- বাংলাদেশ এমন একটি জায়গা যেখানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আল-কায়দা হামলা চালিয়েছিল, ভবিষ্যতে এমন হামলার আশঙ্কা রয়েছে। একজন সিনিয়র নেতার এমন দায়িত্বহীন মন্তব্য দুঃখজনক ও অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশ দৃঢ়ভাবে এমন ভিত্তিহীন মন্তব্য ও মিথ্যাচার প্রত্যাখ্যান করছে। বাংলাদেশে আল-কায়দার উপস্থিতির কোনও প্রমাণ নেই।
বাংলাদেশ শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে যে কোনো সন্ত্রাসবাদ ও হিংস্র উগ্রবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ এবং এই বিপর্যয় মোকাবিলায় সম্ভাব্য সব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেকোনও ধরনের সন্ত্রাস এবং উগ্রবাদের বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতার নীতি মেনে চলে এবং এমন ভয়াবহ বিপদ মোকাবিলায় সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সন্ত্রাস মোকাবিলায় আমাদের অতীত রেকর্ড বিশ্বব্যাপী প্রশংসা অর্জন করেছে।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এ ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী ১৪টি কনভেনশনের প্রত্যেকটিতে আমাদের অংশগ্রহণ রয়েছে এবং সন্ত্রাসবাদবিরোধী আন্তর্জাতিক পদক্ষেপে আমরা সক্রিয়ভাবে যুক্ত।