গ্রামীণ অর্থনীতি পুনর্গঠনে ও প্রান্তিক পর্যায়ে মানুষের কল্যাণে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) ব্যাপক বিস্তৃত কার্যক্রম সব প্রতিকূলতা ছাপিয়েও করোনাকালে অব্যাহত ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গেল বছরের শেষ ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) পিকেএসএফের নতুন অর্থপ্রবাহ হয়েছে প্রায় ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা। গতকাল এক ওয়েবিনারে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
‘করোনাকালীন সময়ে ফাউন্ডেশনের ভূমিকা’ শীর্ষক এ ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম। পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
সারা দেশ থেকে প্রায় ৫০০ জনের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এই ওয়েবিনারে ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসহ পিকেএসএফ ও এর সহযোগী সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ওয়েবিনারে পিকেএসএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমের ওপর বিশদ তথ্য তুলে ধরেন। তিনি জানান, করোনাকালে মাঠপর্যায়ে ১ কোটি ১০ লাখ গ্রাহকের ঋণের কিস্তি আদায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখা হয়। এ সময়ে সহযোগী সংস্থাগুলোও নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ৩০ কোটি টাকার বিভিন্ন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৪ কোটি টাকা অনুদানও প্রদান করেছে পিকেএসএফ। এছাড়া গেল বছর সহযোগী সংস্থাগুলো জুলাই-ডিসেম্বরে মাঠপর্যায়ে প্রায় ২৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।
ওয়েবিনারে অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. জসীম উদ্দিন। এছাড়া বিভিন্ন সহযোগী সংস্থার নির্বাহী প্রধানরা উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।
‘করোনাকালীন সময়ে ফাউন্ডেশনের ভূমিকা’ শীর্ষক এ ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিনিয়র সচিব আসাদুল ইসলাম। পিকেএসএফের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।
সারা দেশ থেকে প্রায় ৫০০ জনের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত এই ওয়েবিনারে ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসহ পিকেএসএফ ও এর সহযোগী সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ওয়েবিনারে পিকেএসএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমের ওপর বিশদ তথ্য তুলে ধরেন। তিনি জানান, করোনাকালে মাঠপর্যায়ে ১ কোটি ১০ লাখ গ্রাহকের ঋণের কিস্তি আদায় সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখা হয়। এ সময়ে সহযোগী সংস্থাগুলোও নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ৩০ কোটি টাকার বিভিন্ন ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে। প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে ৪ কোটি টাকা অনুদানও প্রদান করেছে পিকেএসএফ। এছাড়া গেল বছর সহযোগী সংস্থাগুলো জুলাই-ডিসেম্বরে মাঠপর্যায়ে প্রায় ২৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।
ওয়েবিনারে অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন পিকেএসএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. জসীম উদ্দিন। এছাড়া বিভিন্ন সহযোগী সংস্থার নির্বাহী প্রধানরা উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।
