এছাড়া বেসিস এর সভাপতি ও বিল্ড-(বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেনট)এর প্রতিনিধিরা এতে অংশগ্রহণ করেন।
ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে কয়েকটি দাবী তুলে ধরা হয়। তারমধ্যে রয়েছে- ক্রস বর্ডার ই-কমার্সের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট মানদন্ড অনুযায়ী এলসির প্রয়োজনীয়তা প্রত্যাহার করা। ই-কমার্সে বৈদেশিক বিনিয়োগে দেশের স্বার্থ ও স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সম্পৃক্ততা রেখে সুষ্পষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা। ই-কমার্সে অর্থপ্রদান ব্যবস্থায় ইন্টারঅপারেবিলিটি চালুর মাধ্যমে ই-বাণিজ্যকে ট্রাভেল কোটা থেকে আলাদা করে পৃথক ডিজিটাল কর্মার্স কোটা চালু করা।
ক্রস বর্ডার ই-কমার্সে বিদেশে পন্য প্রেরণে প্রণোদনা ও রফতানী সুবিধা দেয়া। রফতানী আয়ের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে আভ্যন্তরীন বিতরণকৃত সেবার বিনিময়ে অর্জিত বৈদেশিক মূদ্রাকে রফতানী আয় হিসেবে গণ্য করা। ক্রসবর্ডার ই-কমার্সে নন ডেলিভারী পন্য নীতিমালায় অন্তভূক্ত করা।
সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বেশিরভাগ ইস্যুতে দেশীয় ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের স্বার্থ রক্ষা করে সিদ্ধান্ত দেয়ার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইতিবাচক মনোভাবের কথা জানানো হয়। ই-ক্যাব প্রতিনিধি আশা প্রকাশ করেন যে, খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ ব্যাংক এই বিষয়ে নীতি নির্ধারণী ঘোষনা দেবে এবং ক্রস বর্ডার ই-কমার্স ও বৈদেশিক লেনদেনের সমস্যাসমূহে যেসব সংকট রয়েছে তা অনেকাংশে দূর হবে।