গুগলের এ প্রকল্পের আওতায় টেনিস কোর্টের সমান বড় বিশেষ বেলুনে সোলার প্যানেল ও নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম যুক্ত করে নির্ধারিত এলাকায় উড়ানো হতো। মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারের মতোই কাজ করতো এসব বেলুন। এগুলো ভূপৃষ্ঠে থাকা কেন্দ্র থেকে সফটওয়্যারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যেত।
গত বছরের জুলাইয়েও কেনিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেলুনের মাধ্যমে ইন্টারনেট সেবা দিতে শুরু করেছে গুগল। এর মাধ্যমে দেশটির একাংশ ভয়েস, ভিডিও কল, ওয়েব ব্রাউজিং, ইমেইল, টেক্সট এবং ভিডিও স্ট্রিমিং করতে পারতো।
গুগল সংশ্লিষ্ট লুনের প্রধান নির্বাহী আলাস্টিয়ার ওয়েস্টগার্থ বলেন, অংশীদারদের অনেক চাওয়া কিন্তু আমরা এর খরচের এমন যোগান পাচ্ছিলাম না। এ কারণে এ সিদ্ধান্তে পৌছানো লাগলো।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের মতে, যেখানকার মানুষ সাধারণ হ্যান্ডসেট ব্যবহার করতো, সেখানেই গুগলের বেলুন প্রকল্প পরিচালনা করা হতো। তারা ফোরজি হ্যান্ডসেট বা ইন্টারনেটে আগ্রহী না। যার ফলে গুগলের বেলুন ভিত্তিক ইন্টারনেট প্রকল্প ব্যর্থ হয়েছে।