আজ শেয়ারটির লেনদেন শুরু হয় ১০০ টাকা ২০ পয়সা দরে। পরে শেয়ারটির দর কমে ৯০ টাকা ২০ পয়সায় নেমে আসে। এ সময় কোম্পানিটি ৫ হাজার ৮৩৪টি শেয়ার লেনদেন করেছে। পরে সর্বোচ্চ দরপতন হওয়ায় ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে কোম্পানি।
গত মঙ্গলবার থেকে দেশের দুই শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু করে মীর আকতার। বুক বিল্ডিং পদ্ধতির দর প্রস্তাবে এটির শেয়ারের দাম নির্ধারিত হয়েছে ৬০ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী, নিলাম মূল্যের চেয়ে ১০ শতাংশ কমে অর্থাৎ ৫৪ টাকায় কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও শেয়ারের দাম নির্ধারিত হয়। প্রথম দিনে লেনদেনের অল্প সময়ের মধ্যে কোম্পানিটির শেয়ারের সর্বোচ্চ মূল্যবৃদ্ধি হয়। ফলে বিক্রেতাশূন্য হয়ে পড়ে।
পুঁজিবাজারে মীর আকতার ২ কোটির বেশি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করেছে। গত ডিসেম্বরে কোম্পানিটির আইপিওর চাঁদা গ্রহণ সম্পন্ন হয়। তালিকাভুক্তির আগে গতকাল কোম্পানিটি গত ডিসেম্বর শেষের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে গত জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ১৫ পয়সা, আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা। আইপিও শেয়ারকে বিবেচনায় নিলে গত ডিসেম্বর শেষে ৬ মাসে ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা।