সূত্র মতে, কোম্পানিটির আইপিও’র মাধ্যমে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কিন্তু কোম্পানিটির আইপিওতে মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬১১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার; যা কোম্পানিটির চাহিদার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন।
এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছাড়া যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৭২ কোটি ৯ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
আবেদনকৃত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বরা্দ্দ দিতে আগামী ৭ জানুয়ারি লটারি অনুষ্ঠান করার দিন নির্ধারণ করেছে কোম্পানিটি। ওইদিন সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে এ লটারি অনুষ্ঠান সম্পন্ন করবে কোম্পানিটি।
এর আগে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৫তম কমিশন সভায় কোম্পানিটিকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।গত ১২ থেকে ১৮ জানুয়ারী পরযন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহন চলে।
আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকায় বাণিজ্যিক স্পেস ক্রয়, লোন পরিশোধ, ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্লাটফর্ম উন্নয়ন এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ২০ টাকা ৫৬ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।