এর আগে ২ ডিসেম্বর পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫১তম নিয়মিত সভায় আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া হয়।
সূত্র মতে, আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১.৬০ কোটি সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৬ কোটি টাকা তুলবে। যা দিয়ে সরকারি ট্রেজারী বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ পরিচালনা করা হবে।
৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৬ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ১১ টাকা ৬২ পয়সা।
উল্লেখ্য যে, ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেম এর মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ারের চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চম কার্য দিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যােগ্য বিনিয়ােগকারীগণের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ড এর ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা এবং অন্যান্য যােগ্য বিনিয়ােগকারীগণের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ০১ (এক) কোটি টাকা বিনিয়ােগ থাকতে হবে মর্মে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে বিনিয়ােগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে চাঁদা গ্রহণের তারিখ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সময়ে নির্ধারিত হবে।
দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ইস্যু ম্যানেজার প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজম্যান্ট লিমিটেড।