হলুদ: রান্নার উপকরণ হিসেবে পরিচিত হলুদ স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শ্বাস-প্রশ্বাসের পথ পরিষ্কার রাখে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। হলুদ একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ভাইরালও, যা ফুসফুসে প্রভাবিত ভাইরাল সংক্রমণকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। এতে শরীর সুস্থও থাকে।
তুলসি: স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন অল্প করে তুলসি পাতার রস খেলে শরীরের শ্বাসযন্ত্রের দূষিত পদার্থ দূর হয়। তুলসি পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় এটি ফুসফুস সুরক্ষায় খুবই কার্যকর। তাই শ্বাসযন্ত্রের দূষিত পদার্থ দূর করতে তুলসি পাতার রস কিংবা এই পাতা পানিতে ফুটিয়ে পান করতে পারেন। এতে ফুসফুস ভালো থাকবে।
আপেল: এ সময়ে সহজপ্রাপ্য ফলগুলোর মধ্যে আপেল অন্যতম। এক গবেষণায় দেখা গেছে, সপ্তাহে পাঁচটির বেশি আপেল খেলে ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ে।
কালোজিরা : ফুসফুস ভালো রাখতে কালোজিরা অনেক ভালো কাজ করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শ্বাসনালীর প্রদাহ রোধ করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন আধা চা চামচ কালোজিরা গুঁড়া এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ফুসফুস ভালো থাকবে।
আমলকী: ভিটামিন 'সি' সমৃদ্ধ খাবারের গুণের শেষ নেই। ফুসফুসের প্রদাহজনিত সমস্যা রোধ করে এই ভিটামিন। আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় এটি শ্বাসযন্ত্রে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করে এবং শ্বাসনালির জীবাণু ধ্বংস করে। লেবুতেও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।