গৌরবময় সেবার ৪৫ বছর পেরিয়ে ৪৬ বছরে পদার্পণ করলো ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। মহামারি করোনার কারণে স্বল্প পরিসরে শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) পালিত হচ্ছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা দিবস।
‘শান্তি শপথে বলীয়ান’ এই মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে ডিএমপি জননিরাপত্তা বিধান ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করে আসছে। বাংলাদেশ পুলিশের বৃহৎ ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ১৯৭৬ সাল থেকে জনবহুল রাজধানী ঢাকা মহানগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে নিরলসভাবে কাজ করছে। প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং পেশাগত জ্ঞান অর্জনকে প্রাধান্য দিয়ে, সৃজনশীলতা এবং জনঅংশীদারিত্বকে অন্যতম কার্যকৌশল হিসেবে গ্রহণ করে বহুমাত্রিক এ নগরের আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানে সচেষ্ট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে প্রতিষ্ঠা দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল প্রধান অতিথি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দীন ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বাণীতে তারা বলেছেন- বাংলাদেশ পুলিশের সর্ববৃহৎ ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এই ইউনিটের সদস্যগণ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও জনগণের জান-মালের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। ডিএমপির সদস্যগণ পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও আধুনিক প্রযু্ক্তির সমন্বয়ে নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে একটি যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাফল্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছে। জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং ও উঠান বৈঠকের মতো সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়াও অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সরব উপস্থিতি পুলিশী সেবাকে নগরবাসীর দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে।
‘শান্তি শপথে বলীয়ান’ এই মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে ডিএমপি জননিরাপত্তা বিধান ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করে আসছে। বাংলাদেশ পুলিশের বৃহৎ ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ১৯৭৬ সাল থেকে জনবহুল রাজধানী ঢাকা মহানগরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা এবং অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকারে নিরলসভাবে কাজ করছে। প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং পেশাগত জ্ঞান অর্জনকে প্রাধান্য দিয়ে, সৃজনশীলতা এবং জনঅংশীদারিত্বকে অন্যতম কার্যকৌশল হিসেবে গ্রহণ করে বহুমাত্রিক এ নগরের আইন শৃঙ্খলা রক্ষা ও জননিরাপত্তা বিধানে সচেষ্ট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে প্রতিষ্ঠা দিবসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল প্রধান অতিথি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দীন ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।
বাণীতে তারা বলেছেন- বাংলাদেশ পুলিশের সর্ববৃহৎ ইউনিট ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এই ইউনিটের সদস্যগণ আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও জনগণের জান-মালের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। ডিএমপির সদস্যগণ পেশাদারিত্ব, দক্ষতা ও আধুনিক প্রযু্ক্তির সমন্বয়ে নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে একটি যুগোপযোগী, দক্ষ ও জনবান্ধব বাহিনীতে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার। মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাফল্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়েছে। জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং ও উঠান বৈঠকের মতো সময়োপযোগী ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
এছাড়াও অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সরব উপস্থিতি পুলিশী সেবাকে নগরবাসীর দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে।
