সূত্র মতে, মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানিটির লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার সিডিবিএলের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে।
এর আগে গত ৭ ফেব্রুয়ারি ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে কোম্পানির লটারির ড্র অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
জানা গেছে, আইপিওতে নির্ধারিত শেয়ারের বিপরীতে প্রায় ৪০.৭৬ গুণ আবেদন জমা পড়েছে।
কোম্পানিটি আইপিও’র মাধ্যমে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহের কথা। কিন্তু কোম্পানিটির মোট আবেদন জমা পড়েছে ৬১১ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার; যা কোম্পানিটির চাহিমার তুলনায় প্রায় ৪০.৭৬ গুণ বেশি আবেদন।
এর মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৪৬৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১৬ কোটি ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১১ কোটি ৫২ লাখ টাকার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ড ছাড়া যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৭২ কোটি ৯ লাখ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।
এর আগে গত ১২ থেকে ১৮ জানুয়ারী পরযন্ত কোম্পানিটির আইপিও আবেদন সম্পন্ন হয়।
আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার বিক্রি করে ১৫ কোটি টাকা তুলবে। এই টাকায় বাণিজ্যিক স্পেস ক্রয়, লোন পরিশোধ, ডিজিটাল হেলথকেয়ার প্লাটফর্ম উন্নয়ন এবং আইপিও খরচ বাবদ ব্যয় করবে।
৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) রয়েছে ২০ টাকা ৫৬ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।