গতকাল জাতীয় নির্বাচক, বিসিবির পরিচালকবৃন্দ ও তিন সিনিয়র ক্রিকেটারের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। আজ তার বাসভবনে জাতীয় দলের কোচিং স্টাফদের ডেকেছেন। বৃহস্পতিবার সকালে কুর্মিটোলা হাসপাতালে গণমাধ্যমে তিনি বলেন, ‘আজ আরেকটি মেজর মিটিং আছে কোচিং স্টাফদের সঙ্গে। আমি তাদের কাছে জানতে চাইবো সমস্যা কোথায়? এটা বসার পর ওদেরকে বলবো যে, কী করতে হবে সামনের দিনগুলোতে।’
বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ক্রিকেটারদের সঙ্গে আলোচনা নিয়ে বোর্ড সভাপতি বলেন, ‘ওদের কাছে জানতে চেয়েছিলাম কে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, কে পরিকল্পনা সাজাচ্ছে? মূলত আমি আগের সঙ্গে কোনো পরিকল্পনায় মিল পাচ্ছি না। এজন্য খুঁটিনাটি সব জানতে চাই। ওরা বলেছে, এই জায়গায় সমস্যা। আমি বললাম, কেন সমস্যা হচ্ছে। আগে তো সব কিছু তাদের চাপিয়ে দেওয়া হতো। এখন তো সিদ্ধান্ত নিজেরা নিচ্ছে। তাহলে কেন ফল আসছে না?’
নাজমুল হাসানের দাবি, বোর্ড ও দলের মধ্যে কমিউনিকেশন গ্যাপ হচ্ছে। যা মোটেও ভালো নয়। তার ভাষ্য, ‘আগে খালেদ মাহমুদ সুজন ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। সে বোর্ড ও দলের মধ্যে যোগাযোগ রাখতেন। আমরা দলের সামগ্রিক অবস্থা সব জানতে পারতাম। আর কেউ না জানলেও আমি জানতে পারতাম। এখন আমরা কেউ জানি না। এটা বিরাট কমিউনিকেশন গ্যাপ হচ্ছে। দায়িত্ববান যাকেই প্রশ্ন করছি সেই এড়িয়ে যাচ্ছে। উত্তর দিতে পারছে না।’