আল জাজিরার মত মিডিয়ার থাকা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে বিদেশি কূটনীতিকদের করোনার ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে মন্ত্রী নিজেও করোনার ভ্যাকসিন নেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুঃখের বিষয় যে, আল-জাজিরায় মত একটি বড় সংস্থা এত মিথ্যা কথা বলতে পারে। এত বানোয়াট গল্প বলতে পারে? তাদের লজ্জা হওয়া উচিত। তাদেরকে জনগণ গ্রহণ করেনি। এ ধরনের মিডিয়া থাকা উচিত নয়। তাদের আরও বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের মিথ্যা বলা তাদের বন্ধ করা উচিত। অনেক দেশে আল-জাজিরা নিষিদ্ধ হয়েছে।
ড. আব্দুল মোমেন বলেন, আল-জাজিরার সঙ্গে আরেকটি সংস্থা হচ্ছে নেত্র, তারা বলেছিলো বাংলাদেশে করোনায় ৫০ লাখ থেকে এক কোটি লোক মারা যাবে। এখন পর্যন্ত ৮ হাজারের কিছু বেশি লোক মারা গেছে। তারা ঘরে বসে বসে চিন্তা করে। দেশ সম্পর্কে তাদের কোনো জ্ঞান নেই। এসব কিছুর মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশকে অসুবিধায় ফেলা। এরা ষড়যন্ত্র করে সরকারের বদনাম করে।
করোনার ভ্যাকসিন প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেক উন্নত দেশ এখনো ভ্যাকসিন পায়নি। প্রতিটা লোককে আমরা ভ্যাকসিন দিতে চাই, কারণ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, একটা লোকও যদি অসুস্থ থাকেন, তাহলে এই রোগ নির্মূল হবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আপনারা জেনে তাজ্জব হবেন, আমেরিকা থেকে কিছু মানুষ বাংলাদেশে করোনার ভ্যাকসিন নিতে আসছেন। আমি তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম আপনারা আমেরিকা থেকে দেশে আসছেন কেন ভ্যাকসিন নিতে। তখন তারা বলেছিলেন আমেরিকায় কতদিন পরে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে? তাই এই সময় আমরা দেশেও আসলাম এবং ভ্যাকসিনও নিলাম। তারা প্রবাসী, এক মাসের জন্য ছুটি নিয়ে দেশে এসেছেন। আমরা খুব শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে করোনা ভাইরাস নির্মূল করবো।
এ সময় বাংলাদেশের অবস্থিত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা করোনার টিকা গ্রহণ করেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে বিদেশি কূটনীতিকদের করোনার ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে মন্ত্রী নিজেও করোনার ভ্যাকসিন নেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুঃখের বিষয় যে, আল-জাজিরায় মত একটি বড় সংস্থা এত মিথ্যা কথা বলতে পারে। এত বানোয়াট গল্প বলতে পারে? তাদের লজ্জা হওয়া উচিত। তাদেরকে জনগণ গ্রহণ করেনি। এ ধরনের মিডিয়া থাকা উচিত নয়। তাদের আরও বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এ ধরনের মিথ্যা বলা তাদের বন্ধ করা উচিত। অনেক দেশে আল-জাজিরা নিষিদ্ধ হয়েছে।
ড. আব্দুল মোমেন বলেন, আল-জাজিরার সঙ্গে আরেকটি সংস্থা হচ্ছে নেত্র, তারা বলেছিলো বাংলাদেশে করোনায় ৫০ লাখ থেকে এক কোটি লোক মারা যাবে। এখন পর্যন্ত ৮ হাজারের কিছু বেশি লোক মারা গেছে। তারা ঘরে বসে বসে চিন্তা করে। দেশ সম্পর্কে তাদের কোনো জ্ঞান নেই। এসব কিছুর মূল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশকে অসুবিধায় ফেলা। এরা ষড়যন্ত্র করে সরকারের বদনাম করে।
করোনার ভ্যাকসিন প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অনেক উন্নত দেশ এখনো ভ্যাকসিন পায়নি। প্রতিটা লোককে আমরা ভ্যাকসিন দিতে চাই, কারণ প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, একটা লোকও যদি অসুস্থ থাকেন, তাহলে এই রোগ নির্মূল হবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, আপনারা জেনে তাজ্জব হবেন, আমেরিকা থেকে কিছু মানুষ বাংলাদেশে করোনার ভ্যাকসিন নিতে আসছেন। আমি তাদেরকে জিজ্ঞেস করলাম আপনারা আমেরিকা থেকে দেশে আসছেন কেন ভ্যাকসিন নিতে। তখন তারা বলেছিলেন আমেরিকায় কতদিন পরে ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে? তাই এই সময় আমরা দেশেও আসলাম এবং ভ্যাকসিনও নিলাম। তারা প্রবাসী, এক মাসের জন্য ছুটি নিয়ে দেশে এসেছেন। আমরা খুব শিগগিরই বাংলাদেশ থেকে করোনা ভাইরাস নির্মূল করবো।
এ সময় বাংলাদেশের অবস্থিত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা করোনার টিকা গ্রহণ করেন।
