কোয়েনসি বলেন, ‘২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের এক লাখ নারীকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলা হবে।’
এই কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কোকাকোলা, ডায়েট কোক, স্প্রাইট, ফান্টা, কিনলে পানি, কিনলে সোডা, কোকাকোলা জিরো, স্প্রাইট জিরো, থাম্বস আপ কারেন্ট ইত্যাদি পণ্য বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশে পাঁচ শতাধিক লোকের সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে আরও পাঁচ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে কোকাকোলা।
এ ছাড়া কোকাকোলা আরো নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যেমন ‘এভরি ড্রপ ম্যাটারস’ ও ‘ওয়াশ’। এই দুই কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন বা পয়োনিষ্কাশন, হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধি বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং স্কুলে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের কার্যক্রম চলমান। এ ছাড়া ২০১৫ সালে বাংলাদেশের গ্রামীণ নারীদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ তৈরির লক্ষ্যে ‘উইমেন বিজনেস সেন্টার’ (ডব্লিউবিসি) প্রকল্প চালু করে প্রতিষ্ঠানটি। এর মাধ্যমে ফাইভ বাই টুয়েন্টি কর্মসূচির সূচনা করে কোকাকোলা। কেন্দ্র–উপকেন্দ্র মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ২০৪টি উইমেন বিজনেস সেন্টার চলছে। এতে ৭০ হাজার নারী আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন।