যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দিয়েছেন। দুই বছর আগে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে সৌদি দূতাবাসে নির্বাসিত সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যায় সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের অনুমোদন ছিল বলে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর এই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ওই গোয়েন্দা প্রতিবেদনে হত্যাকাণ্ডের জন্য সৌদি যুবরাজের অনুমোদন দেওয়ার কথা উল্লেখ করা হলেও নিষেধাজ্ঞার তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর সেই সব ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে, যারা কোনো দেশের সরকারের পক্ষে সাংবাদিক, অ্যাক্টিভিস্টদের ওপর নির্যাতন ও হয়রানি করবেন।