নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো বোনাস বা রাইট শেয়ার ইস্যু করলে রেকর্ড ডেটের পরবর্তী দরকে সংশোধীত ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন দর) হিসেবে বিবেচনায় নেয়া হবে।
এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশনের ৭৬১তম নিয়মিত সভায় ঘোষিত বোনাস ও রাইট শেয়ার সমন্বয় পরবর্তী দরকে সংশোধীত ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন দর) হিসেবে বিবেচনায় নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
এতোদিন ফ্লোর প্রাইসের কারনে বোনাস বা রাইট শেয়ার ইস্যুর ক্ষেত্রে ঠিকমতো সমন্বয় হতো না। কারন এই ফ্লোরের কারনে বোনাস বা রাইট ইস্যু করা হলেও তা সমন্বয়ের মাধ্যমে কমার সুযোগ ছিল না। তবে সেই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে বোনাস ও রাইট শেয়ার পরবর্তী সমন্বিত দরকে সংশোধীত ফ্লোর প্রাইস বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বোনাস ও রাইট শেয়ার ঘোষণার রেকর্ড ডেট পরবর্তী ডাইলুশন প্রভাব বিবেচনায় কোম্পানির সমন্বিত মূল্য সংশোধিত ফ্লোর প্রাইস হিসেবে বিবেচিত হবে।