সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জকে কেন্দ্র করেই পুজিঁবাজারের সব ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের কাছে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা সব সময়ই বেশী। স্বতন্ত্র পরিচালকদের কর্মকান্ডের উপরই নির্ভর করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা। সেই সাথে নির্ভর করে বাজারের গতিশীলতা। আমাদের সকলের উদ্দেশ্য পুঁজিবাজারকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া। এই লক্ষ্যে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে বিএসইসির পক্ষ থেকে সর্বাত্বক নীতিগত সহযোগীতা প্রদান করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসিএর কমিশনার অধ্যাপক মো: হেলাল উদ্দিন নিজামী, ড. স্বপন কুমার বালা, এফসিএমএ, খোন্দকার কামালুজ্জামান, ফরহাদ আহমেদ এবং নির্বাহী পরিচালক মো: আনোয়ারুল ইসলাম, মো: সাইফুর রহমান, মো: মাহবুবূল আলম ।
সিএসই এর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্বিতে পুজিঁবাজারকে আরো গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে হবে। তুলনামূলকভাবে অন্যান্য দেশের সাথে তুলনায় বাংলাদেশে জিডিপির পার্সেন্টেজ এর সাথে মার্কেট ক্যাপ আরো বেশী হওয়া প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে অরো কোম্পানীসমূহকে পুজিঁবাজারে আনতে সিএসই এবং বিএসইসিকে এক সাথে কাজ করতে হবে।
বিশেষ করে স্মল ক্যাপ কোম্পানীসমূহকে পুঁজিবাজারে আনতে উভয়ের সমন্বিত উদ্যোগ পুঁজিবাজারকে গতিশীল করবে। এছাড়ও সময়োপযোগী কিছু পরিবর্তন পুজিঁবাজারকে আরো গাতিশীল করতে পারে যেমন নেটিং, এপিআই শেয়ারিং এবং টি প্লাস জিরো তে সেটেলম্যান্ট।
তিনি আরা বলেন, বাংলাদেশ ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বর্ষ পূর্ণ হতে যাচ্ছে। এই ৫০ বছরের মধ্যে গত ১৫ বছরে অর্থনৈতিক অগ্রগতি দৃশ্যমান।
সামনের দিনে এই অগ্রগতির একাট বড় অংশ হতে পারে পুজিঁবাজার। সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় এই খাতকে আরো শক্তিশালী করে অর্থনীতির অন্যান্য সেক্টর এর সাথে মিল রেখে এগিয়ে নিতে হবে।
সিএসই’এর প্রতিনিধিদলে ছিলেন সোহেল মাহমুদ সাকুর, লিয়াকত হোসেন চৌধুরী, এফসিএ,এফসিএমএ, ব্যারিষ্টার আনিতা গাজী ইসলাম, শাহজাদা মাহমুদ চৌধুরী, মো. ছায়েদুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুন-উর-রশিদ এবং মহাব্যবস্থাপক ও সিএসই ঢাকা অফিস ইন-চার্জ মো. গোলাম ফারুক।