এ স্বীকৃতি অবশ্য বার্সেলোনার জন্য নতুন কিছু নয়। এর আগে ২০০১ ও ২০১০ সালে ক্লাবটি সেরা ক্লাবের এ স্বীকৃতি পেয়েছিল।
শেষ পাঁচ বছরে ইউরোপে সময়টা খারাপ কাটলেও ঘরোয়া লিগে ঠিকই নিজেদের আধিপত্য ধরে রেখেছেন মেসিরা। এর আগে তো ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বে আসর চ্যাম্পিয়ন্স লিগেই দলটা ছিল বেশ সমীহ জাগানিয়া। ২০১১ থেকে ২০২০ সালে দলটি জিতেছিল দুটো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা।
তবে শুধু ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের আসরই নয় কেবল, সব ধরনের প্রতিযোগিতায় পারফরম্যান্স, জয়, হার, গোল করা, হজম করার মতো বিষয়কেও ক্লাবের শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠিতে রেখেছে আইএফএফএইচএস। শেষ দশ বছরে বার্সেলোনার ট্রফি কেসে ওঠেছে ছয়টি লিগ ও দুটো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ আর দুটো ক্লাব বিশ্বকাপসহ ২২টি শিরোপা। আর এখানেই মেসিরা পেছনে ফেলেছেন রিয়াল মাদ্রিদ, বায়ার্ন মিউনিখের মতো দলকে। শীর্ষে থাকা বার্সেলোনার পয়েন্ট ২৮৭৭। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদ আছে তাদের চেয়ে ৯৫ পয়েন্ট পিছিয়ে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা বায়ার্ন মিউনিখের সংগ্রহ ২৫৯৪.৫ পয়েন্ট।
শীর্ষ পাঁচে জায়গা করে নিয়েছে এক স্প্যানিশ ক্লাব। দলটা যে কোচ দিয়েগো সিমিওনের অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ তা অনুমিতই ছিল। আইএফএফএইচএসের এই তালিকায় প্রথমবারের মতো এসেছে এক দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাবের নাম। ব্রাজিলীয় ক্লাব গ্রেমিও পোর্তো আলেগ্রেন্স তালিকার ১৪তম অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছে এবার।