শনিবার (২৭ মার্চ) বিকেলে দলটির স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠকের পর গুলশান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা দিবসে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে মানুষ হত্যার প্রতিবাদে সোমবার (২৯ মার্চ) ঢাকাসহ সব মহানগরীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল এবং মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) জেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল অথবা সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করছি আমরা।’
হেফাজতে ইসলামের হরতালে বিএনপির সমর্থন আছে কি না জানতে চাইলে ফখরুল বলেন, ‘আমরা প্রতিবাদ করছি, বিক্ষোভ মিছিল করছি স্বাধীনতা দিবসে মানুষকে হত্যা করার প্রতিবাদে। খুব স্পেসিফিক (নির্দিষ্ট) করে বলছি যে, প্রত্যেকটা সংগঠনের, প্রত্যেক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার আছে প্রতিবাদ করা বা তার মত প্রকাশ করার। সেই মত প্রকাশ করার ক্ষেত্রে যখন গুলি করা হয়েছে আমরা সেটার প্রতিবাদ করছি, আমরা এর বিরুদ্ধে কর্মসূচি ঘোষণা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনের আগে বিকেল তিনটায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। এতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।