মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ) শেখ রফিকুল ইসলাম শনিবার (৩ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘লকডাউন ঘোষণার প্রস্তাব মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। তিনি অনুমোদন দিলে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে মন্ত্রিপরিষদ সচিব (খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম) মহোদয়ের সভাপতিত্বে এ বিষয়ে একটি ভার্চুয়াল সভা হয়। মুখ্য সচিব, সংশ্লিষ্ট সিনিয়র সচিব, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাসহ অনেকেই এই মিটিংয়ে যুক্ত ছিলেন।’
রাত পৌনে ৮টার দিকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে একটি অনলাইন পোর্টালকে বলেন, ‘আজকে প্রজ্ঞাপন জারির কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। কাল (রোববার) সকাল নাগাদ হতে পারে। তারপরও বলা যায় না এজন্য আমরা অফিসে আছি।’
এর আগে সকালের দিকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে লকডাউনের কথা জানান।
এরপর জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জাগো নিউজকে জানান, লকডাউনের মধ্যে জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব ধরনের সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে শিল্পকারখানা।