করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমূখী সংক্রণের কারণে সোমবার (০৫ এপ্রিল) থেকে এক সপ্তাহের জন্য সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার।
শনিবার (০৩ এপ্রিল) সকালে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিজ বাসভবনে এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন। তবে লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
গণমাধ্যমকে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বলছি, আপাতত ৭ দিনের জন্য মানুষের মুভমেন্টটা বন্ধ করতে। তবে এতে যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানো হবে।
এর আগে, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি দুই সপ্তাহের জন্য ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করে সরকার। নির্দেশনায় সব ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয়/অন্যান্য) সীমিত, উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ, বিয়ে/জন্মদিনসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করার নির্দেশনা দেয় সরকার।
১৮ দফা নির্দেশনার মধ্যে আরও আছে- মসজিদসহ সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পালন নিশ্চিত করা, গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক যাত্রী বহন না করা, যান চলাচল সীমিত করা, বিদেশ হতে আগত যাত্রীদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা, সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করা। এছাড়া গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ে আগামী ১১ এপ্রিলের পর আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট ইস্যু সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়। করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে গত ১ এপ্রিল সব নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এছাড়াও দেশে চলমান বইমেলা, সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদনকেন্দ্র ও অন্যান্য মেলা বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার।
শনিবার (০৩ এপ্রিল) সকালে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নিজ বাসভবনে এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এ ঘোষণা দেন। তবে লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানো হতে পারে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
গণমাধ্যমকে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বলছি, আপাতত ৭ দিনের জন্য মানুষের মুভমেন্টটা বন্ধ করতে। তবে এতে যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসে তাহলে লকডাউনের মেয়াদ আরও বাড়ানো হবে।
এর আগে, করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সম্প্রতি দুই সপ্তাহের জন্য ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করে সরকার। নির্দেশনায় সব ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয়/অন্যান্য) সীমিত, উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ, বিয়ে/জন্মদিনসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করার নির্দেশনা দেয় সরকার।
১৮ দফা নির্দেশনার মধ্যে আরও আছে- মসজিদসহ সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি পালন নিশ্চিত করা, গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ধারণক্ষমতার ৫০ ভাগের অধিক যাত্রী বহন না করা, যান চলাচল সীমিত করা, বিদেশ হতে আগত যাত্রীদের ১৪ দিন কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখা, সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ৫০ ভাগ জনবল দ্বারা পরিচালনা করা। এছাড়া গত ৩১ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ে আগামী ১১ এপ্রিলের পর আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট ইস্যু সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়। করোনা পরিস্থিতি অবনতির কারণে গত ১ এপ্রিল সব নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। এছাড়াও দেশে চলমান বইমেলা, সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদনকেন্দ্র ও অন্যান্য মেলা বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার।
