রবিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে সিভিল অ্যাভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সোমবার দুপুর ১২টা থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত যুক্তরাজ্য ছাড়া ইউরোপের অন্য কোন দেশ থেকে যাত্রীদের বিদেশি বিমান সংস্থাগুলো বাংলাদেশে আনতে পারবে না।
যদি তারা যাত্রী নিয়ে আসে, তাহলে এয়ারলাইনগুলো নিজ খরচে সেই যাত্রীদের ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। এ–সংক্রান্ত চিঠি সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থা এবং ওই সব দেশের সিভিল অ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে আকাশপথে ফ্লাইট সংখ্যা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীও কম আসছে। করোনাভাইরাসের কারণে ২১ জানুয়ারি থেকে দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়। সতর্কতা জারির আগে ২০১৯ সালের তথ্যানুযায়ী, প্রতিদিন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করে গড়ে ১০ হাজার যাত্রী দেশে প্রবেশ করতেন।
বিশেষ সতর্কতা জারির পর বিদেশফেরত সব যাত্রীকে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হচ্ছে। ১৩ মার্চ সকাল ৮টা থেকে ১৪ মার্চ সকাল ৮টা পর্যন্ত ৪ হাজার ৬১২ জন বিদেশফেরত যাত্রীকে স্ক্যান করানো হয়। এই সংখ্যা এক দিনের ব্যবধানে আজ ১৫ মার্চ রোববার কমে হয়েছে ১ হাজার ৫৩৮ জন।