রোববার (১১ এপ্রিল) কঠোর লকডাউনের বিষয়ে সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করবে। প্রজ্ঞাপনের ওপর নির্ভর করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বেবিচক।
বেবিচক চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান গণমাধ্যমে বলেন, সরকার কঠোর লকডাউন দিলে আমাদেরও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ করে দিতে হবে। যাত্রী যদি বিমানবন্দর পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারে তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রেখে লাভ কী? সরকার কমপ্লিট শাডডাউন দিলে আমরাও ভাবছি সব ফ্লাইট বন্ধ করে দেবো। কারণ, যাত্রীরা তো বিমানবন্দরে আসতে পারবেন না। তারপরও লকডাউনের প্রজ্ঞাপন দেখি কী ধরনের বিধিনিষেধ থাকে।
যদি আন্তঃজেলা পরিবহন না চলে তাহলে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটও বন্ধ থাকবে বলে জানান বেবিচক চেয়ারম্যান।
দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে গত ৩ এপ্রিল থেকে যুক্তরাজ্য ছাড়া ইউরোপের সব দেশের সঙ্গে আকাশপথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় বেবিচক। ইউরোপের দেশগুলো ছাড়াও আর্জেন্টিনা, বাহরাইন, ব্রাজিল, চিলি, জর্ডান, কুয়েত, লেবানন, পেরু, কাতার, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক ও উরুগুয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ রয়েছে। কঠোর লকডাউনে সব ধরনের ফ্লাইট বন্ধের দিকে যাচ্ছে সংস্থাটি।