তিনি বলেন, গুরুতর রোগীদের জন্য ১০০টি আইসিইউ স্থাপন করা হবে। আমাদের অর্ডারে আছে, অল্প সময়ের মধ্যে আমরা হয়তো পেয়ে যাব, সেটা স্থাপন করতে যা সময় লাগে, সেই সংখ্যাও প্রায় সাড়ে ৩০০ আছে।
অর্থাৎ এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রায় ৪০০টি ইউনিট স্থাপন করা হবে বলে তিনি জানান।
চীনের হুবেই প্রদেশের রাজধানী উহান, যেখান থেকে এই ভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হয়, সেখান থেকে বিশেষজ্ঞ দল আনার চেষ্টা করা হবে বলেও তিনি জানান।
জাহিদ মালিক বলেন, চিকিৎসক, নার্স যারা উহানে কাজ করেছেন, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন, তাদের এনে, তারা যাতে আমাদের চিকিৎসক ও নার্সদের প্রশিক্ষণ দিতে পারেন, দেশের হাসপাতাল দেখে প্রয়োজনীয়তাগুলো তাদের কাছে থেকে জেনে, সেই শূন্যতা আমরা পূরণ করবো।
বিশ্বজুড়ে নভেল করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর গত ৮ মার্চ প্রথম বাংলাদেশে তিনজন এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর জানায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)।
তার ১০ দিন পর ১৮ মার্চ সত্তরোর্ধ্ব এক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মেয়ের মাধ্যমে তার দেহে ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছিল। সেটাই ছিল বাংলাদেশে প্রথম মৃত্যু।
এরপর শনিবার দ্বিতীয় আরেকজনের মৃত্যুর খবর জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।