জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৬ মে) থেকেই ব্যাংকের লেনদেনে সমস্যা শুরু হয়। তবে রোববার (৯ মে) এ সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহম্মদ শামস্-উল ইসলাম অর্থসংবাদকে বলেন, সার্ভারের সমস্যার কারণে লেনদেন বিঘ্নিত হচ্ছে। আমাদের সার্ভারটি অনেক পুরনো। সার্ভার আপগ্রেডেশন করতে যাচ্ছি। আমাদের সার্ভারটি ৯ ভার্সনে রয়েছে, এটি ২১ ভার্সনে কনভার্ট করব। কিন্তু করোনার কারণে আমাদের ফরেন টেকনিক্যালরা আসতে পারছেন না। এ কারণে একটু সমস্যা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এ সমস্যাও হতো না। হঠাৎ করে কাস্টমার বেড়ে গেছে। সাধারণের তুলনায় এখন তিন-চার গুণ বেশি গ্রাহক। আগে সাধারণ সময়ে আমাদের লাখ ভাউচার হতো। সেখানে এখন সোয়া তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ ভাউচার হচ্ছে। সবাই একসঙ্গে এন্ট্রি দেওয়ায় চাপ বেশি পড়ছে। তবে এটি বড় কোনো সমস্যা নয়, একসঙ্গে সবাই এন্ট্রি করতে গেলে সার্ভার একটু স্লো হয়ে যাচ্ছে।
এছাড়াও তিনি বলেন, ব্যাংক খোলা থাকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। কিন্তু গ্রাহক সকালে বেশি আসছে। অনেকে জানেন না ২টা পর্যন্ত লেনদেন চলছে। গ্রাহক যদি একসঙ্গে সকালে না এসে সুবিধা মতো সময়ে আসত, তাহলে এই সমস্যাগুলো হবে না। আর নতুন সার্ভারে আপগ্রেডেশন হলে এ সমস্যা পুরোপুরি চলে যাবে।