এদিকে ঘরমুখী যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে ফেরি চলাচলের অনুমতি দিয়েছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়। এই অনুমতির পর শিমুলিয়া ঘাটে ঘরমুখী মানুষের চাপ বেড়েছে।
বুধবার (১২ মে) জানা যায়, জনস্রোত সামলাতে শিমুলিয়া ঘাটে বসানো হয়ছে চেকপোস্ট। দায়িত্ব পালন করছেন বিজিবি সদস্যরা। তারপরও মানুষের ঢল থেমে নেই। সরকারি বিধিনিষেধ অমান্য করার কারণ হিসেবে নানা যুক্তি দেখাচ্ছেন ঘরমুখী যাত্রীরা। তাদের সবার লক্ষ্য, যেভাবে হোক বাড়ি যেতে হবে। ফেরিঘাটের আশপাশে থেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই জেলে নৌকাসহ ট্রলারে যাত্রীরা পদ্মা পার হওয়ার চেষ্টা করছেন।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ফেরিঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমে বলেন, ‘আমাদের ১৬টি ফেরির মধ্যে ১৩টি চলছে। তবে ঘাট পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে পণ্যবাহী ৪ শতাধিক গাড়ি। কোনোভাবেই জনস্রোত ঠেকানো যাচ্ছে না। স্বাস্থ্যবিধির কিছুই মানা হচ্ছে না।’