এর আগে কোম্পানিটি গত মার্চ মাসে আইপিও আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চাঁদা গ্রহণের এই সময়সূচি মে মাসে নির্ধারণ করেছে।
কোম্পানির আবেদনের প্রেক্ষিতে ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে চাঁদা গ্রহণের তারিখ মার্চ মাসের পরিবর্তে আগামী মে মাসে নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে বিএসইসি জানিয়েছে।
কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৯ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরে নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালূ ২৫.৪৭ টাকা (কোম্পানিটি কোনো সম্পদ পুন:মূল্যায়ন করেনি) এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফান্ডের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এবং অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।