মালয়েশিয়ায় ১৫৬ জন অবৈধ অভিবাসী কর্মীকে গ্রেফতার করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ৬২ জন বাংলাদেশিও রয়েছেন।
রোববার (৬ জুন) রাতে মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া এলাকার একটি নির্মাণ স্থাপনা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্র জানায়, রয়েল মালয়েশিয়ার পুলিশ (পিডিআরএম), জাতীয় নিবন্ধনকরণ বিভাগ (জেপিএন), শ্রম বিভাগ (জেটিকে) এবং জন প্রতিরক্ষা বাহিনী (এপিএম) গ্রেফতার অভিযানে অংশ নেয়।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক সেরি ইন্দেরা খায়রুল দাযাইমি দাউদ বলেছেন, যেখানে অভিযান চালানো হয়েছে সেটা একটি নির্মাণ স্থাপনা। এর পাশের জায়গাটি বেড়া দেয়ায় তা সুরক্ষিত ছিল। ফলে জায়গাটি বেশ গোপন ছিল।
এই অভিযানে প্রায় ২০২ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৪৬ জনের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট থাকায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি ১৫৬ জনের কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের গ্রেফতার করে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোর স্ক্রিনিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।
গ্রেফতারদের মধ্যে ৪২ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক, ৬২ জন বাংলাদেশি, নেপালের ২০, মিয়ানমারের ২৯, পাকিস্তানি এক এবং ভারতের একজন রয়েছেন।
ইমিগ্রেশন মহাপরিচালক বলেন, যেখান থেকে অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে, সেখানে বিদেশি শ্রমিকদের স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (এসওপি) ছিল না। তবে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের অবৈধ সংযোগ ছিল।
রোববার (৬ জুন) রাতে মালয়েশিয়ার সাইবার জায়া এলাকার একটি নির্মাণ স্থাপনা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
দেশটির অভিবাসন বিভাগ সূত্র জানায়, রয়েল মালয়েশিয়ার পুলিশ (পিডিআরএম), জাতীয় নিবন্ধনকরণ বিভাগ (জেপিএন), শ্রম বিভাগ (জেটিকে) এবং জন প্রতিরক্ষা বাহিনী (এপিএম) গ্রেফতার অভিযানে অংশ নেয়।
ইমিগ্রেশন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক সেরি ইন্দেরা খায়রুল দাযাইমি দাউদ বলেছেন, যেখানে অভিযান চালানো হয়েছে সেটা একটি নির্মাণ স্থাপনা। এর পাশের জায়গাটি বেড়া দেয়ায় তা সুরক্ষিত ছিল। ফলে জায়গাটি বেশ গোপন ছিল।
এই অভিযানে প্রায় ২০২ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ৪৬ জনের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট থাকায় তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি ১৫৬ জনের কোনো বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের গ্রেফতার করে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোর স্ক্রিনিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।
গ্রেফতারদের মধ্যে ৪২ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক, ৬২ জন বাংলাদেশি, নেপালের ২০, মিয়ানমারের ২৯, পাকিস্তানি এক এবং ভারতের একজন রয়েছেন।
ইমিগ্রেশন মহাপরিচালক বলেন, যেখান থেকে অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেফতার করা হয়েছে, সেখানে বিদেশি শ্রমিকদের স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতি (এসওপি) ছিল না। তবে বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের অবৈধ সংযোগ ছিল।
