বিনিয়োগকারীদের ৬৬ কোটি টাকা অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় বর্তমানে ব্রোকারেজ হাউসটির লেনদেন স্থগিত রয়েছে। এ অবস্থায় ব্রোকারেজ হাউসটির চেয়ারম্যান যাতে দেশ ছেড়ে যেতে না পারেন, সে জন্য শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পক্ষ থেকে ইমিগ্রেশন পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কার্যালয়ে আবেদন জানানো হয়েছিল।
বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের এ ঘটনায় ১৪ জুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পক্ষ থেকে মতিঝিল থানায় আবদুল মুহিতসহ ব্রোকারেজ হাউসটির অন্য মালিকদেরও অভিযুক্ত করে অভিযোগ করা হয়েছিল। তারই সূত্র ধরে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগটি পাঠানো হয় দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। বর্তমানে বিষয়টি দুদকের তদন্তাধীন রয়েছে।
এ অবস্থায় আবদুল মুহিত সকালে দেশ ছেড়ে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে যান। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে আটকে দেয়।