সাকিবের এমন সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা হলেও সমর্থন করেছিলেন জাতীয় দলের হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। পাশে থেকে সাকিবের সাহস জুগিয়েছিলেন।
এবার জিম্বাবুয়ে সফরে সাকিব ফিরেছেন দলে। তিন ফরম্যাটেই খেলবেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার। তাকে একাদশে পেয়ে দারুণ খুশি ডমিঙ্গো। দলে অদম্য প্রাণশক্তি ও মানসিকতা নিয়ে এসেছেন বলে দাবিও করলেন হেড কোচ।
তার ভাষ্য, ‘আবার টেস্ট ক্রিকেট খেলতে সাকিবকে ক্ষুধার্ত মনে হচ্ছে। বড় ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে এটা সবসময় গুরুত্বপূর্ণ, টেস্টে ম্যাচে তাদের তাড়না ও মানসিকতা। তাকে ফিরে পাওয়া দারুণ। সে থাকলে দল ভারসাম্যপূর্ণ হয়। সে শীর্ষ ছয়ে ব্যাট করে, মূল বোলারদেরও একজন। সব আন্তর্জাতিক দলই এমন একজনকে চায়। তাকে পাওয়া তাই সত্যিই দারুণ। এই সফরে সে প্রাণশক্তি ও মানসিকতা নিয়েও এসেছে।’
প্রস্তুতি ম্যাচে সাকিবের পারফরম্যান্স ছিল উজ্বল। বল হাতে ৩৪ রানে ৩ উইকেট নেওয়ার আগে ব্যাটিংয়ে ৫৬ বলে ৭৪ রান করেন। দীর্ঘদিন পর হাসে তার ব্যাট। ২২ গজে ব্যাট হাতে দীর্ঘ সময় নিষ্প্রভ হয়ে ছিলেন তিনি। প্রস্তুতি ম্যাচের আগে সবধরণের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ১০ ইনিংসে তার রান ছিল মাত্র ৩৭! অবশেষে প্রস্তুতি ম্যাচে ছোট্ট ক্যামিওতে সাকিব ফিরে পান নিজেকে। এবার মূল মঞ্চে কেমন করেন সেটাই দেখার।