রোববার (২৯ মার্চ) বিজিএমইএ এর সভাপতি ড. রুবানা হক এক ভিডিওবার্তায় গণমাধ্যমকে বলেন, আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পিপিই রফতানি করা এবং আমরা এটি খুব দ্রুত করতে চাই।
করোনা রোধে দেশের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য সরকার নির্ধারিত মান অনুসরণ করে এরই মধ্যে পোশাক রফতানিকারকরা ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সামগ্রীর (পিপিই) সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
বিজিএমইএ প্রধান জানান, তারা এরই মধ্যে আইএলও, ডব্লিউএইচও, ডব্লিউএফপি, ইউনিসেফ এবং অন্যান্য সংস্থার একটি জোটের সাথে আলোচনা করেছেন এবং পিপিই উৎপাদন করতে বাংলাদেশে এই প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত করার জন্য তাদের কাছে সহায়তা চেয়েছেন।
রুবানা হক বলেন, তারা আমাদের ক্রয় এবং প্রযুক্তিগত জ্ঞান শেয়ার করতে সহায়তা করবে। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
বর্তমানে বিজিএমইএ বিতরণের জন্য কমপক্ষে ২০ হাজার পিপিই তৈরি করার পরিকল্পনা করছে।
রুবানা জানান, বর্তমানে বিজিএমইএ’র অনেক সদস্য পোশাক বিতরণ করছেন। আমরা কিছু পোশাক ক্রয় করে তহবিল দেয়ারও পরিকল্পনা করছি।
তিনি বলেন, ফেব্রিক কারখানাগুলো যারা বিজিএমইএর সদস্য তারাও সংহতির লক্ষণ হিসেবে কম দামে ফেব্রিক্স বিক্রি করছে। ইউএনবি।