ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ডিজিটাল সাবমিশন অ্যান্ড ডিসেমিনেশন সফটওয়্যার পুঁজিবাজারের উন্নতিতে কাজে আসবে বলে মন্তব্য করেছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।
বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর ডিজিটাল সাবমিশন অ্যান্ড ডিসেমিনেশন প্লাটফর্ম এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এসময় দেশীয় প্রযুক্তিতে ও নিজস্ব জনবলে এ সফটওয়্যার তৈরি করায় ডিএসইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
তিনি বলেন, আজকের ডিএসইর সফটওয়্যার উদ্বোধন একটি অনেক বড় কাজ।এই সফটওয়্যারটি প্রযুক্তি নির্ভর পুঁজিবাজার বিনিমার্ণের জন্য একটি বড় অর্জন। তবে সফটওয়্যার উদ্বোধন করলেই হবে না।সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপডেট করতে হবে। একইসঙ্গে রক্ষণাবেক্ষন করতে হবে। এছাড়া কেউ যেনো মিথ্যাচার বা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কোন তথ্য প্রকাশ করতে না পারে, সেদিকে নজড় রাখতে হবে।
বিএসইসির কমিশনার বলেন, বিভিন্ন কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসতে চায় না। এরমধ্যে ১টি কারন হিসেবে রয়েছে বিএসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির লোকজনকে অনেকবার স্বশরীরে যাওয়া লাগে। তবে আজকের সফটওয়্যারের মাধ্যমে সেই সমস্যা কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ব্রোকারেজ হাউজে সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে (সিসিএ) অনেক সমস্যা হয় বলে জানান সামসুদ্দিন আহমেদ। তাই আজকের সফটওয়্যারের সঙ্গে সিসিএ অ্যাকাউন্টটি সন্নিবেশিত করা যায় কিনা, তা চিন্তা করার অনুরোধ করেছেন।
ডিএসই’র ডেপুটি জেলারেল ম্যানেজার সাইদ মাহমুদ জুবায়ের এর সঞ্চালনায় আয়োজিত ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লিমিটেড’র চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান। এছাড়া বক্তব্য রাখেন ডিএসই’র ভারপ্রাপ্ত এমডি আব্দুল মতিন পাটওয়ারী, সিটিও জিয়াউল করিম, সিআরও মো. আব্দুল লতিফ, ম্যানেজার মো. রবিউল ইসলামসহ ডিএসইর অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এর ডিজিটাল সাবমিশন অ্যান্ড ডিসেমিনেশন প্লাটফর্ম এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। এসময় দেশীয় প্রযুক্তিতে ও নিজস্ব জনবলে এ সফটওয়্যার তৈরি করায় ডিএসইকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
তিনি বলেন, আজকের ডিএসইর সফটওয়্যার উদ্বোধন একটি অনেক বড় কাজ।এই সফটওয়্যারটি প্রযুক্তি নির্ভর পুঁজিবাজার বিনিমার্ণের জন্য একটি বড় অর্জন। তবে সফটওয়্যার উদ্বোধন করলেই হবে না।সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আপডেট করতে হবে। একইসঙ্গে রক্ষণাবেক্ষন করতে হবে। এছাড়া কেউ যেনো মিথ্যাচার বা উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কোন তথ্য প্রকাশ করতে না পারে, সেদিকে নজড় রাখতে হবে।
বিএসইসির কমিশনার বলেন, বিভিন্ন কোম্পানি শেয়ারবাজারে আসতে চায় না। এরমধ্যে ১টি কারন হিসেবে রয়েছে বিএসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির লোকজনকে অনেকবার স্বশরীরে যাওয়া লাগে। তবে আজকের সফটওয়্যারের মাধ্যমে সেই সমস্যা কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ব্রোকারেজ হাউজে সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে (সিসিএ) অনেক সমস্যা হয় বলে জানান সামসুদ্দিন আহমেদ। তাই আজকের সফটওয়্যারের সঙ্গে সিসিএ অ্যাকাউন্টটি সন্নিবেশিত করা যায় কিনা, তা চিন্তা করার অনুরোধ করেছেন।
ডিএসই’র ডেপুটি জেলারেল ম্যানেজার সাইদ মাহমুদ জুবায়ের এর সঞ্চালনায় আয়োজিত ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) লিমিটেড’র চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান। এছাড়া বক্তব্য রাখেন ডিএসই’র ভারপ্রাপ্ত এমডি আব্দুল মতিন পাটওয়ারী, সিটিও জিয়াউল করিম, সিআরও মো. আব্দুল লতিফ, ম্যানেজার মো. রবিউল ইসলামসহ ডিএসইর অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
