বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, ‘ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আইপিওর বিশেষ কোটার মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ৩০ জুন। এ সময়ের মধ্যে যেসব কোম্পানির আইপিওর অনুমোদন দেওয়া হয়েছে সেগুলোতে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের জন্য কোটা সুবিধা থাকবে। সেই হিসেবে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের আইপিওতে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের কোটা থাকবে।’
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদনের পর ১০ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করবে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংক। ১০ টাকা মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের মাধ্যমে এই টাকা উত্তোলন করা হবে। উত্তোলিত অর্থ সরকারি সিকিউরিটিজ কেনার পাশাপাশি আইপিওর খরচ বাবদ ব্যয় করবে ব্যাংকটি।
ব্যাংকটির প্রসপেক্টাস অনুসারে, ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু ১৩ টাকা ১৮ পয়সা। শেয়ার প্রতি আয় ৯৪ পয়সা। বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি আয় ১ টাকা ২৪ পয়সা।
ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন এক হাজার কোটি টাকা। আর পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৪৯৮ কোটি টাকা। ব্যাংকটিকে পুঁজিবাজারে আনতে ইস্যু ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।