সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণ, পথে পথে যাত্রী হয়রানি, ভাড়া নৈরাজ্য ও ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরার পথে মানুষের গাদাগাদি কমাতে বুধবার (১৪ জুলাই) এ দাবি জানান সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সরকার মানুষের জীবন ও জীবিকার কথা বিবেচনা করে বুধবার মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই সকাল ৬টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে সব ধরনের গণপরিবহন চালুর করা হচ্ছে। এতে রাজধানীসহ দেশের মানুষ ঈদুল আজহা উদযাপনের জন্য গ্রামের বাড়ি যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।
অথচ দেশে রাস্তা ও গণপরিবহন সংকটের কারণে ঈদুল আজহার পরের দিন ২২ জুলাই মাত্র একদিনে গ্রামের বাড়ি থেকে রাজধানীতে বা কর্মস্থলে পৌঁছানো সম্ভব নয়। তাই বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে আগামী ২৬ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানোর দরকার।
তিনি বলেন, ২২ জুলাই কর্মস্থলে ফেরার জন্য একদিনে সবাই রাস্তায় নামলে যানজট, জনজট, গণপরিবহন, ফেরিঘাট, টার্মিনালে মানুষের গাদাগাদিতে ভয়াবহ ভোগান্তির শিকার হতে হবে। পাশাপাশি করোনা সংক্রমণও বেড়ে যাবে। এতে করে গত ১৪ দিনের কঠোর লকডাউনের অর্জিত ফলাফল শূন্যের কোটায় পৌঁছাবে।