মার্কিন নাগরিকদের জন্য দূতাবাস থেকে পাঠানো বার্তায় বলা হয়েছে, বিমানটি দোহা হয়ে ওয়াশিংটনের ডালাস এয়ারপোর্টে যাবে।
মার্কিন দূতাবাস তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে মিলে ওই চার্টার্ড বিমানের ব্যবস্থা করেছে।
বার্তায় বলা হয়েছে, ফেরত যাওয়ার যাত্রীদের খরচ বহন করতে হবে।
কত টাকা খরচ হবে এই মুহূর্তে বলা যাচ্ছে না জানিয়ে বার্তায় বলা হয়েছে, বিমানে ওঠার আগে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে একটি প্রমিসরি নোটে সই করতে হবে। পরে এই অর্থ ফেরত দিতে হবে। কোনও অবস্থাতে বিমানবন্দরে ক্রেডিট কার্ড বা নগদ অর্থে এই ফ্লাইটের টাকা পরিশোধ করা যাবে না। যারা এই ঋণ সুবিধা নিয়ে দেশে ফেরত যাবেন তাদের পাসপোর্ট বাতিল হবে না। কিন্তু ঋণ পরিশোধ না করলে নতুন পাসপোর্ট পাবেন না।