বাংলাদেশে ব্যাংকিং বিনিয়োগে সুদের হার নিম্নগামী হওয়ায় এই হালাল পথ বেছে নিয়েছেন বলে বিজ্ঞাপনে বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার জানিয়েছেন।
বিজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্বর্ণ আমদানি হালাল। স্বর্ণে বিনিয়োগও হালাল। দেশের ব্যাংকিং বিনিয়োগে সুদের হার ক্রমশ নিম্নগামী, তাই হালাল ও নিরাপদ বিকল্প হিসেবে স্বর্ণে বিনিয়োগ করে নিশ্চিন্তে থাকুন।
সাকিব তার প্রতিষ্ঠান থেকে খাঁটি সোনা কেনার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
বিজ্ঞাপনে সাকিব বলেন, “সরকারি অনুমোদনক্রমে আমি সাকিব আল হাসান দেশে বৈধভাবে স্বর্ণবার এবং স্বর্ণালঙ্কার আমদানি এবং বিক্রয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত ডিলার হিসেবে ‘বুরাক কমোডিটিজ এক্সচেঞ্জ কোং’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু করেছি।”
“আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অথবা আপনার ব্যবসায়িক প্রয়োজনে আমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনারা মধ্যপ্রাচ্যসহ পৃথিবীর যেকোনো প্রান্ত থেকে দেশে বৈধভাবে, সঠিকভাবে ওজনের খাঁটি স্বর্ণ আমদানি করতে পারেন অথবা আমদানিকৃত স্বর্ণ ক্রয় করতে পারেন।”
ওই বিজ্ঞাপনে ঢাকা ও রংপুর অফিসের ঠিকানা দেওয়া হয়েছে।
দেশসেরা এই অলরাউন্ডার অবশ্য এর আগেও ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছেন । রেস্টুরেন্ট, শেয়ার বাজার, বিদ্যুৎকেন্দ্র, প্রসাধনী, ট্রাভেল এজেন্সি, হোটেল, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, কাঁকড়া ও কুঁচের খামারসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ রয়েছে সাকিবের।