বুধবার (২৫ আগস্ট) সচিবালয় থেকে ভার্চুয়ালি ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘মহামারিতে খাদ্য নিরাপত্তা এবং সরবরাহ নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, উৎপাদন একটু বেশি হলেই বিপণনে সমস্যা দেখা দেয়। এ বছর আম ও আলুর উৎপাদন বেশি। দাম কম। বর্তমানে কৃষকেরা আলু বিক্রি করতে পারছেন না। প্রক্রিয়াজাত করে আমের জুস, জেলি, আলুর চিপস প্রভৃতি ব্যাপকহারে প্রস্তুত করতে পারলে বিপণনে সমস্যা হতো না। কৃষকেরা ভালো দাম পেত। এক্ষেত্রে এফবিসিসিআই ও ডিসিসিআইকে কৃষি প্রক্রিয়াজাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে হবে।
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার নিরাপদ ও মানসম্পন্ন খাদ্য নিশ্চিতে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। এক্ষেত্রে বিএসটিআই ও বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে আরও শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে।
কৃষিপণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধি এবং মানসম্পন্ন পণ্যের রপ্তানি নিশ্চিত করতে ঢাকার শ্যামপুরে ‘কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাউজ’ আধুনিকায়নে ১৫৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদিত হয়েছে বলেও এ সময় উল্লেখ করেন কৃষিমন্ত্রী।