বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অনলাইনে ‘সার বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় ও পরামর্শক কমিটির’ সভা শেষে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বর্তমানে সারের কোনো ঘাটতি নেই। আগামী বোরো মৌসুম পর্যন্ত প্রস্তুতি রয়েছে, সার নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। তারপরও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে সার বিতরণ ব্যবস্থা তদারকি ও মনিটরিং করা হবে। যাতে করে কৃষকরা অত্যন্ত সুলভ বাজার মূল্যে প্রয়োজন মতো সার কিনতে পারেন।
এক্ষেত্রে কৃষি মন্ত্রণালয় ও শিল্প মন্ত্রণালয় একসঙ্গে কাজ করা অব্যাহত রাখবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের আমলে বিগত ১৩ বছরে দেশে সার, বীজসহ কৃষি উপকরণ নিয়ে কোনো সংকট হয়নি। কৃষকরা সহজে, সুলভ দামে পর্যাপ্ত সার পেয়েছেন। এর ফলেই আজ কৃষি উৎপাদনে অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে।
কমিটির আহ্বায়ক কৃষিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম, শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কমিটির বিগত সভায় ২০২১-২২ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয় প্রায় ৬৭ লাখ মেট্রিক টন।