সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে টিকটক এ তথ্য জানায়।
এ বিষয় টিকটকের মুখপাত্র বলেন, ‘সেফটি সেন্টার হলো ব্যবহারকারীদের জন্য এমন একটি সম্পদ, যা তারা অ্যাপ ব্যবহারের সময় নিরাপদ থাকতে ও সম্ভাব্য অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারেন। আমরা বিশ্বাস করি, অনলাইন নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের দায়িত্ব। এ জন্য ব্যবহারকারী, বিশেষজ্ঞ, সরকার ও প্ল্যাটফর্মগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমরা গর্বিত যে, আমরা সেদিক থেকে সক্রিয় পদক্ষেপ অব্যাহত রেখেছি।’
সেফটি সেন্টারে সাইবার বুলিং কীভাবে প্রতিরোধ করা যায় সে সম্পর্কেও নির্দেশনা রয়েছে। এতে একটি প্যারেন্টাল গাইড ফিচার রয়েছে, ফ্যামিলি পেয়ারিং যা পিতামাতা বা পরিবারের সদস্যরা তাদের টিকটক অ্যাকাউন্টকে কিশোর বয়সীদের সঙ্গেও লিঙ্ক করতে পারবেন। এরমাধ্যমে অভিভাবকেরা তাদের বাচ্চারা প্ল্যাটফর্মে যা করছে, তার ওপর আরও বেশি নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারছেন। টিকটক সেফটি সেন্টারটিতে বেশ কয়েকটি আর্টিকেল ও সেফটি ভিডিও রয়েছে, যা ব্যবহার করা বেশ সহজ।
এর আগে টিকটক #HoiShocheton শিরোনামে তার পাবলিক সার্ভিস অ্যানাউন্সমেন্ট (পিএসএ) চালু করেছে যা অনলাইন স্ক্যাম, নিরাপত্তা ও প্ল্যাটফর্মের দায়িত্বশীল ব্যবহার সম্পর্কে ডিজিটাল কমিউনিটির মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করেছে। এর আগে ২০২০ সালে বিশ্ব ইন্টারনেট দিবস উপলক্ষে টিকটক বাংলাদেশে #AmraSafeInternetSafe ক্যাম্পেইন চালুর ঘোষণা দিয়েছিল।