এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, প্রতি সপ্তাহে আমরা ৫০ লাখ ডোজ টিকা পাওয়ার সিডিউল পেয়েছি। আজ শুক্রবার ৫০ লাখ ডোজ টিকা ঢাকায় আসবে। এভাবে চলতি মাসের চার সপ্তাহে চারটি টিকার চালান আসার কথা রয়েছে। প্রতি চালানে আসবে ৫০ লাখ ডোজ টিকা। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত এটি চলমান থাকবে।
শুক্রবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর মহাখালীর তিতুমীর সরকারি কলেজে বিডিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কোভ্যাক্সের মাধ্যমে আরও ১০ কোটি টিকা নভেম্বর-ডিসেম্বরে মধ্যে এসে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এসব টিকা হাতে আসলে টিকাদান কর্মসূচি আরও গতিশীল হবে এবং সময়মতো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।
উপহার, কেনা ও কোভ্যাক্সের মাধ্যমে চীনের কাছ থেকে এ পর্যন্ত ১ কোটি ৯১ লাখ ৬৫ হাজার ২৫০ ডোজ টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ।
চলমান করোনা মহামারির মধ্যেই আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে খুলছে স্কুল-কলেজ, এতে সংক্রমণ বাড়লে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবারো বন্ধ ঘোষণা করা হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, করোনার সংক্রমণ বাড়লে অবশ্যই শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করবে, আমরাও তখন সে ধরনের পরামর্শই দেবো।
১৮ বছরের কম বয়সীদের টিকা দেওয়ার বিষয়ে এখনও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) থেকে অনুমতি আসেনি বলেও জানান মন্ত্রী।