এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, সম্ভবত ছুটি কয়েক দিন বাড়তে পারে। বিষয়টি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দেখছে।
কোভিড-১৯ মহামারীর প্রভাবে প্রথম দফায় ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি দেয়া হয়েছিল। এরপর ছুটি বাড়িয়ে তা ১১ এপ্রিল করা হয়।
ছুটি তৃতীয় দফা বাড়িয়ে করা হয় ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত চতুর্থ দফা ছুটি বাড়ানো হয়েছে।
দেশে কোভিড-১৯ রোগ শনাক্তের পরীক্ষা বাড়ছে, বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যাও।
এই পরিস্থিতিতে সরকার ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গত ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম মৃত্যুর পর নড়েচড়ে বসে সরকার। ২৬ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে।
এরপর পরিস্থিতি অবনতির দিকে যাওয়ায়, সাধারণ ছু্টি বাড়িয়ে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়েছে। একইসঙ্গে বাতিল হয়েছে পহেলা বৈশাখের সরকারি আয়োজনও।
এর আগে মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে ঘোষণা করা হয় যে ১৭ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে সব ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
বাতিল করা হয় ১ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাওয়া উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা।