আদেশে বলা হয়, কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে অনিচ্ছা প্রকাশ করার কারণে গাইনি বিভাগের একজন কনসালটেন্ট এবং হাসপাতালের একজন আবাসিক চিকিৎসককে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা মোতাবেক সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।
বাকি চার চিকিৎসকের মধ্যে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে একজন, ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে একজন, ৩১ মার্চ থেকে একজন এবং গত ২১ মার্চ থেকে হাসপাতালে অনুপস্থিত থাকার কারণে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক বেলাল হোসেন বলেন, গত ৯ এপ্রিল তাদের শোকজ করা হয়, কিন্তু নির্ধারিত সময়ের ভেতরে আমরা তাদের জবাব পাইনি। তাই আজ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আলীমুজ্জামান বলেন, কর্মস্থলে উপস্থিত না থাকা ও করোনা আক্রান্ত রোগী অ্যাটেন্ড না করায় তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। হাসপাতালটিতে করোনা চিকিৎসা শুরুর পর থেকে কর্মক্ষেত্রে না আসার জন্য চার জন ও করোনা আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় দুজনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানান আলীমুজ্জামান।