বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
বিশ্বব্যাংক বলছে, প্রবৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯ পর্যন্ত উন্নীত হতে পারে।
সংস্থাটি জানায়, বাংলাদেশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচনের ধারাবাহিক ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। দেশটি গত এক দশকে বিশ্বের দ্রুততম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের এ প্রবৃদ্ধি সম্ভব হয়েছে বিপুল সংখ্যক কর্মক্ষম তরুণ জনগোষ্ঠী, রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক শিল্পের শক্তিশালী অবস্থান এবং স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তোরণ ঘটেছে বাংলাদেশের। ২০২৬ সাল থেকে সে পথচলা শুরু করবে বাংলাদেশ। ১৯৯১ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০১৬ সালের হিসাবে তা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশে নেমেছে। মানব উন্নয়ন সূচকেও অনেক উন্নতি করেছে দেশটি।
বিশ্বব্যাংক জানায়, বাংলাদেশের ৫০তম জন্মদিনে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের একটি সফল পথচলার রেকর্ড রয়েছে। বিশ্বব্যাংক ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশকে ৩০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সহায়তা দিয়েছে।