সোমবার (১৫ নভেম্বর) বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম সাক্ষরিত এক নির্দেশনা জারি করেছে বিএসইসি।
নির্দেশনায় বলা হয়, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের বিবেচনা করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্চেন্ট ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজার) বিধিমালা ,১৯৯৬ এর বিধি ৩৬ মোতাবেক তফসিলে উল্লেখিত মার্জিন ঋণ প্রদান সংক্রন্ত নির্দেশনা নং ৬(১) এ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া তালিকাভুক্ত যে কোন সিকিউরিটিজের পিই রেশিও ৪০ পর্যন্ত থাকলে সেই শেয়ার মার্জিনযোগ্য হবে। তবে ১ টাকার বিপরীতে ৮০ পয়সা মার্জিণ দিতে পারবে। অর্থাৎ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান ১:০.৮০ ঋণ সুবিধা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
এর আগে গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর জারি করা নীতিমালা অনুযায়ী, ডিএসইএক্স ৪০০০ পয়েন্টের নিচে থাকলে মার্জিন হার হবে ১০০ শতাংশ। সূচক ৪০০০, ৫০০০ এবং ৬০০০ পয়েন্ট পার করলে এ হার ক্রমান্বয়ে ৭৫, ৫০ এবং ২৫ শতাংশে নামাতে হবে। গত মার্চ-এপ্রিল সময়কালে সূচক ৬০০০ পয়েন্টের কাছে এসে বারবার মুখথুবড়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে আগের নীতিমালা স্থগিত করে একক পয়েন্টভিত্তিক নীতি আরোপ করে বিএসইসি।
এ নীতি অনুযায়ী, সূচক ৭০০০ পয়েন্ট পর্যন্ত মার্জিন হার হবে ৮০ শতাংশ এবং ৭০০০ পয়েন্ট পার করলে হবে ৫০ শতাংশ। তবে গত ১৬ আগস্ট এসে ফের ওই নীতিও সংশোধন করা হয়। এবার সূচকের ভিত্তি পয়েন্ট করা হয় ৮০০০, যা এখনও কার্যকর ছিলো। তবে এই নির্দেশনার পর পূর্বের মার্জিন ঋণ সংক্রান্ত সকল নির্দেশনা বাতিল হবে।