শনিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আব্দুল মতিন ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে করা এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।
উপাচার্য বলেন, ডাকসু নেতৃত্ব তৈরি ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির জন্য ভূমিকা রাখে। যখন তিন দশক পর ডাকসু নির্বাচন হলো তখন হলো সংসদ ও ডাকসু মিলে সাড়ে তিনশোর বেশি (মূলত ২৬৯ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি) বিদগ্ধ, একেবারে তরুণ, বুদ্ধিদীপ্ত শিক্ষার্থী তারা বিভিন্ন নেতৃত্বে কাজ করেছে। তাদের বিভিন্ন দক্ষতা অর্জনের সুযোগ হয়েছে বিভিন্ন কাজের মাধ্যমে। এটি খুব প্রত্যাশিত একটি বিষয়। এটি আয়োজনে সব মহলের সহযোগিতা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচন একটি বড় কর্মযজ্ঞ। এটি সম্পাদনে সব মহলের আন্তরিক সহযোগিতা, কমিটমেন্ট থাকা উচিত। আরেকটি হলো গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ চর্চার সংস্কৃতি আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন।
স্বাধীন বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট আটবার অনুষ্ঠিত হয়েছে ডাকসু নির্বাচন। সবশেষ ডাকসু নির্বাচন হয় ২০১৯ সালে।