শনিবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে মানিকগঞ্জ নার্সিং কলেজ মিলনায়তনে বুস্টার ডোজ কার্যক্রমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বুস্টার ডোজের পাশাপাশি এরই মধ্যে ওয়ার্ড পর্যায়ে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। জানুয়ারি মাসে অন্তত চার কোটি ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার পরিকল্পনা আছে। টিকা দেওয়ার জন্য আরও ছয় কোটি নতুন সিরিঞ্জ চীন থেকে আমদানি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ওমিক্রনের হানা থেকে অন্যান্য দেশের থেকে বাংলাদেশের অবস্থা ভালো। যদি সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন তাহলে ভালোই থাকবো ইনশাআল্লাহ।
জাহিদ মালেক বলেন, এরই মধ্যে প্রতিষেধক হিসেবে করোনার মুখে খাওয়ার ট্যাবলেট দেশের বাজারে এসেছে। তবে এ ট্যাবলেট টিকার বিকল্প নয়। করোনা আক্রান্ত মাঝামাঝি ব্যক্তি যাদের মৃদু সমস্যা আছে তারা এ ট্যাবলেট সেবন করতে পারবেন।
বুস্টার ডোজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. সামিউল ইসলাম, সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির লাইন ডিরেক্টর ডা. শামসুল হক, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ, জেলা পরিষদেও চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহিউদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. হাফিজুর রহমান, পৌর মেয়র রমজান আলী, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আরশাদ উল্লাহ, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মো. জাকির হোসেন, সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) লুৎফর রহমান, ডায়াবেটিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল প্রমুখ।