মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস এবং সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনী সম্পর্কে শিশু ও নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এই জাদুঘর বিশেষ ভূমিকার রাখবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন এবং বিভিন্ন সময় দেশের জন্য বিশেষ অবদান রেখেছেন, দেশে-বিদেশে শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করেছেন তাদের জন্য একটি প্রেরণা ও আত্মতৃপ্তির জায়গা হবে এই বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাদুঘরটি শুধুমাত্র প্রদর্শনীর জন্যই নয়, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করবে জাদুঘরটি। আওয়ামী লীগ দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতায় আছে বলেই বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত করতে সম্ভব হয়েছে।
উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনীর প্রধানসহ সবাইকে শুভেচ্ছা জানান। সেই সঙ্গে সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানান। এই জাদুঘরকে সশস্ত্র বাহিনীর জন্য মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করেন সরকারপ্রধান।