ডিএনসিসির পাঁচটি অঞ্চলের প্রতিটিতে একটি করে মোট পাঁচটি তথ্যকেন্দ্র চালু আছে। গত ৫ এপ্রিল অনুষ্ঠানিকভাবে তথ্য ও পরামর্শ কেন্দ্রগুলোর কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর থেকে এসব তথ্য কেন্দ্রের মাধ্যেমে নিয়মিত সেবা দিচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
তথ্য কেন্দ্রগুলো- নারী মৈত্রী, পিএ-১, মগবাজার, ঢাকা। ফোন- ৮৮০২-৯৩৫৫২৭৭। নারী মৈত্রী, পিএ-২, মোহাম্মদপুর, ঢাকা। ফোন- ০১৩১১-৯৪৬৪৩২, ঢাকা আহসানিয়া মিশন, পিএ-৩, নেকী বাড়িরটেক মাজার রোড, মিরপুর, ঢাকা। ফোন- ০১৩০১-৫৯৬৮৩৯, বাপসা, পিএ-৪, বর্ধিত পল্লবী, মিরপুর, ঢাকা। ফোন- ০১৭৭০-৭২২১৯৪ এবং ইউটিপিএস, পিএ-৫, উত্তরা, ঢাকা। ফোন- ০১৩১৪-৭৬৬৫৪৫।
অন্যদিকে ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন জানিয়েছেন, নিম্নমধ্যবিত্ত ত্রাণসামগ্রী প্রত্যাশীদের জন্য ডিএনসিসির নগরভবনে স্থাপিত কন্ট্রোল রুমে দুইটি হটলাইন খোলা আছে। যারা হটলাইনে কল করে ত্রাণের জন্য আবেদন করেছেন যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাদের আবাসস্থলে গিয়ে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়।
হটলাইনে ত্রাণসামগ্রী বিতরণের জন্য তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তি কাজে লাগানো হচ্ছে। হটলাইনে ত্রাণসামগ্রীর জন্য কল করা ব্যক্তির নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর একটি গুগল ফরমে ইনপুট দেয়া হয়, যা সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তারা গুগল চার্টে দেখতে পান। যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে একজন ‘ডেলিভারি পারসন’ হটলাইনে কল করা ব্যক্তির আবাসস্থলে ত্রাণ পৌঁছে দিয়ে গুগল ফরমে তা রিপোর্ট করেন।
ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা একটি গুগল অ্যাপের মাধ্যমে ত্রাণসামগ্রী বিতরণের ‘রিয়েল-টাইম‘ মনিটর করেন। ত্রাণসামগ্রী বিতরণের ‘সফটওয়্যার’ অংশটুকু ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরুল ইসলাম প্রস্তুত করেন।