তবে এবার স্বল্প পরিসরে ১৬টি কারখানার উৎপাদন চালু করা হয়েছে। পরিস্থিতি ভালো হলে এর পরিধি আরো বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
খোলা প্রতিষ্ঠাগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই তাদের উৎপাদন শুরু করেছেন বলে জানিয়েছেন আদমজী ইপিজেডের ব্যবস্থাপক (জিএম) আহসান কবীর।
জানা যায়, আদমজী ইপিজেডে কারখানা রয়েছে ৫৭টি। এ কারখানাগুলোর অধিকাংশই রফতানিমুখি পোশাক কারখানা। তবে এর মধ্যে জুতাসহ অন্য কারখানাও রয়েছে। এ কারখানাগুলোর মধ্যে রোববার খোলা হয়েছে মাত্র ১৬টি। যার মধ্যে দুটি কারখানার শিপমেন্ট থাকায় এ কারখানা দুটি খোলা হয়েছে। শিপমেন্ট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীরাই শুধু কারখানা দুটিতে যোগদান করেছেন।
এছাড়া বাকি ১৪টি কারখানায় স্বল্প পরিসরে উৎপাদন শুরু হয়েছে। এতে আদমজী ইপিজেডের প্রায় ৫৮ হাজার ৮শ শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ৭ হাজার শ্রমিক কাজে যোগদান করেছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আদমজী ইপিজেডের ব্যবস্থাপক (জিএম) আহসান কবীর জানান, আদমজী ইপিজেডের আশপাশের এলাকার শ্রমিকরাই মূলত কাজে যোগদান করেছেন। কারখানাগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে শ্রমিকদের কাজে যোগদান করিয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। আদমজী ইপিজেডের সকল কারখানার মার্চ মাসের বেতন ইতোমধ্যেই পরিশোধ করা হয়েছে। এ কারণে আদমজী ইপিজেডে কোনো প্রকার শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনা ঘটবে না বলে আশা করছি।