এবিষয়ে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, কোভিড মোকাবিলায় কানাডা ইতিপূর্বে অ্যাস্ট্রোজেনেকা টিকা দিয়েছে বাংলাদেশকে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। তবে দেশটি মেডিকাগো’র টিকা দিতে চাইলে বাংলাদেশের উচিত হবে তা প্রত্যাখান করা। কারণ এই টিকা ডব্লিউএইচও’র অনুমোদন পায়নি এবং ডব্লিউএইচও ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি) স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য এই টিকা ব্যবহার হবে এফসিটিসি আর্টিকেল ৫.৩ এর লঙ্ঘন। তাছাড়া একটি মহামারি নিয়ন্ত্রণে আরেকটি মহামারির (তামাক) সাথে আপোস করা উচিত নয়।
আলোচনা সভায় আরও জানানো হয়, এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৯টি টিকা ডব্লিউএইচও অনুমোদন দিয়েছে যার সাথে তামাক কোম্পানির কোনো সম্পর্ক নেই এবং বাংলাদেশ এসব অনুমোদিত টিকাই ব্যবহার করে আসছে। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশের উচিত হবে আন্তর্জাতিক প্লাটফর্ম কোভ্যাক্স এর সাথে সমন্বয় রেখে টিকা সংগ্রহ করা।
আলোচনা সভায় তামাকবিরোধী সংগঠন বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি, তাবিনাজ, এইড ফাউন্ডেশন, বিএনটিটিপি, টিসিআরসি, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, ঢাকা আহ্ধসঢ়;ছানিয়া মিশন, ভয়েস, মানস, প্রজ্ঞা, স্টপ, ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস ভাইটাল স্ট্র্যাটেজিস এবং দি ইউনিয়ন এর প্রতিনিধিবৃন্দ অংশ নেন।