ব্র্যাক ব্যাংক নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ ব্যাংকিং সলিউশন্স ‘তারা’ চালুর পঞ্চম বার্ষিকী উদযাপন করেছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নারীদের আর্থিক ও জীবনযাত্রার প্রয়োজন এবং ব্যবসায়ের জন্য ব্যাংকিং চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম নারীদের জন্য ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাংকিং সেবা ‘তারা’ চালু করে।
জানা যায়, বাংলাদেশে নারীদের জন্য ব্যাংকিং সেবায় পরিবর্তনের সূচনা করে ‘তারা’। গ্রাহককেন্দ্রিক এই সেবাটি নারীদের জীবন উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। অর্থনৈতিক, পেশা, ব্যবসা ও জীবনের স্বপ্নপূরণের অগ্রযাত্রায় নারীদেরকে চালকের আসনে বসাতে সহায়তা করছে ‘তারা’।
ব্র্যাক ব্যাংক জানায়, এই পাঁচ বছরে ‘তারা’ দেড় লাখের বেশি নারীর সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্ভরযোগ্য পার্টনার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। কর্পোরেট প্রফেশনাল বা ব্যবসায়ের স্বত্বাধিকারী, গৃহিণী, ছাত্রী বা প্রবীণ নাগরিক – সমাজের সর্বস্তরের নারীর জন্য ব্যাংকিং সেবার সুবিধা দিচ্ছে ‘তারা’।
‘তারা’ সুবিধাজনক সঞ্চয়ী হিসাব, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চলতি হিসাব, অগ্রাধিকার হারে ক্রেডিট কার্ড, বিজনেস লোন, হোম লোন, পার্সোনাল লোন, ডিসকাউন্টেড প্রোসেসিং ফিসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে বলে জানিয়েছে ব্যাংকটি।
‘তারা’ চালুর পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, “ ‘তারা’ বাংলাদেশের নারীদের জীবনের অংশে পরিণত হয়েছে। নারীরা যেভাবে ব্যাংকিং করেন, যেভাবে অর্থ ব্যবস্থাপনা করেন এবং জীবনের লক্ষ্যপূরণ করেন, তা পরিবর্তন করেছে ‘তারা’। এটি নারীদের সঠিক অর্থায়ন পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন ও জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে।”
তিনি আরও বলেন, “‘তারা’ কেবল একটি ব্যাংকিং সলিউশন্স নয়, এটি নারীর অমিত সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার একটি কার্যকর সমাধান। আরও যে কারণে ‘তারা’র ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে, নারীর ক্ষমতায়নে এর সহায়ক ভূমিকা পালন। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনের এ পথচলায় আমাদের সাথে থাকার জন্য আমাদের গ্রাহকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”
‘তারা’ উদ্যোগে আয়োজিত উদ্যোক্তা ১০১ ও ব্যবসন কলেজ-এফএমও এর মত কর্মদক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণগুলো নারীদের উদ্যোক্তা হবার স্বপ্নপূরণ করছে। নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম নারীদের এগিয়ে যেতে ও জীবনে সফলতা অর্জনে সাহায্য করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়,পঞ্চম বার্ষিকীর এ মুহূর্তে ‘তারা’ এর গ্রাহকদের সাথে এর গৌরবময় অর্জনগুলো শেয়ার করতে চায়। গ্রাহকদের আস্থার কারণেই এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। গ্লোবাল এসএমই ফাইন্যান্স ফোরামের ‘বেস্ট ব্যাংক ফর উইমেন এন্ট্রপ্রেনরস’, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেনের ‘উইমেন মার্কেট চ্যাম্পিয়ন এনগেইজমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘অ্যাকসেস টু ফাইন্যান্স চ্যাম্পিয়ন’ এবং নারীদের ক্ষমতায়ন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অবদানের জন্য ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস-আইএফসি’র স্বীকৃতি ‘তারা’-কে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নারীদের আর্থিক ও জীবনযাত্রার প্রয়োজন এবং ব্যবসায়ের জন্য ব্যাংকিং চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম নারীদের জন্য ৩৬০ ডিগ্রী ব্যাংকিং সেবা ‘তারা’ চালু করে।
জানা যায়, বাংলাদেশে নারীদের জন্য ব্যাংকিং সেবায় পরিবর্তনের সূচনা করে ‘তারা’। গ্রাহককেন্দ্রিক এই সেবাটি নারীদের জীবন উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। অর্থনৈতিক, পেশা, ব্যবসা ও জীবনের স্বপ্নপূরণের অগ্রযাত্রায় নারীদেরকে চালকের আসনে বসাতে সহায়তা করছে ‘তারা’।
ব্র্যাক ব্যাংক জানায়, এই পাঁচ বছরে ‘তারা’ দেড় লাখের বেশি নারীর সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্ভরযোগ্য পার্টনার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। কর্পোরেট প্রফেশনাল বা ব্যবসায়ের স্বত্বাধিকারী, গৃহিণী, ছাত্রী বা প্রবীণ নাগরিক – সমাজের সর্বস্তরের নারীর জন্য ব্যাংকিং সেবার সুবিধা দিচ্ছে ‘তারা’।
‘তারা’ সুবিধাজনক সঞ্চয়ী হিসাব, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য চলতি হিসাব, অগ্রাধিকার হারে ক্রেডিট কার্ড, বিজনেস লোন, হোম লোন, পার্সোনাল লোন, ডিসকাউন্টেড প্রোসেসিং ফিসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করে বলে জানিয়েছে ব্যাংকটি।
‘তারা’ চালুর পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে ব্র্যাক ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, “ ‘তারা’ বাংলাদেশের নারীদের জীবনের অংশে পরিণত হয়েছে। নারীরা যেভাবে ব্যাংকিং করেন, যেভাবে অর্থ ব্যবস্থাপনা করেন এবং জীবনের লক্ষ্যপূরণ করেন, তা পরিবর্তন করেছে ‘তারা’। এটি নারীদের সঠিক অর্থায়ন পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন ও জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করে।”
তিনি আরও বলেন, “‘তারা’ কেবল একটি ব্যাংকিং সলিউশন্স নয়, এটি নারীর অমিত সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দেয়ার একটি কার্যকর সমাধান। আরও যে কারণে ‘তারা’র ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হচ্ছে, নারীর ক্ষমতায়নে এর সহায়ক ভূমিকা পালন। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনের এ পথচলায় আমাদের সাথে থাকার জন্য আমাদের গ্রাহকদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।”
‘তারা’ উদ্যোগে আয়োজিত উদ্যোক্তা ১০১ ও ব্যবসন কলেজ-এফএমও এর মত কর্মদক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণগুলো নারীদের উদ্যোক্তা হবার স্বপ্নপূরণ করছে। নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম নারীদের এগিয়ে যেতে ও জীবনে সফলতা অর্জনে সাহায্য করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়,পঞ্চম বার্ষিকীর এ মুহূর্তে ‘তারা’ এর গ্রাহকদের সাথে এর গৌরবময় অর্জনগুলো শেয়ার করতে চায়। গ্রাহকদের আস্থার কারণেই এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। গ্লোবাল এসএমই ফাইন্যান্স ফোরামের ‘বেস্ট ব্যাংক ফর উইমেন এন্ট্রপ্রেনরস’, ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেনের ‘উইমেন মার্কেট চ্যাম্পিয়ন এনগেইজমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘অ্যাকসেস টু ফাইন্যান্স চ্যাম্পিয়ন’ এবং নারীদের ক্ষমতায়ন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে অবদানের জন্য ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস-আইএফসি’র স্বীকৃতি ‘তারা’-কে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
